ফরিদপুর জেলা শাসনকারী জমিদারদের আছে এক সমৃদ্ধ ইতিহাস। কানাইপুরের শিকদার বংশ তেমনি ফরিদপুরের বিখ্যাত জমিদারদের মধ্যে অন্যতম। প্রায় ৪০০ বছর আগে শিকদার বংশের জমিদার কুমার নদীর পাড়ে বসবাসের জন্য জমিদার বাড়ি নির্মাণ করেন, যা কানাইপুর জমিদার বাড়ি (Kanaipur Zamindar Bari) হিসাবে পরিচিত হয়ে উঠে। স্রোতস্বিনী পদ্মার ঔরসজাত কুমার নদের পাড়ে গড়ে তোলা হয় ঐতিহাসিক এই কানাইপুর জমিদার বাড়িটি। ফরিদপুর সদর উপজেলার কানাইপুর গ্রামে প্রায় ৪০০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয় জমিদার বাড়িটি। ফরিদপুরের খ্যাতনামা জমিদারদের ইতিহাসের কানাইপুরের ‘শিকদার বংশ’ ছিলও অন্যতম। তাই ফরিদপুর জেলার স্থানীয় বাসিন্দারা একে শিকদার বাড়ি (Shikdar Bari) হিসেবেই চিনেন।উল্লেখ্য, ১৮১৮ সালে এই জমিদারদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে হাজী শরিয়তুল্লাহর নেতৃত্বে ফরায়েজি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। পরবর্তীতে হাজী শরিয়তুল্লাহর পুত্র দুদু মিয়া ফরায়েজি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
উল্লেখ্য, ১৮১৮ সালে এই জমিদারদের অন্যায়ের বিরুদ্ধে হাজী শরিয়তুল্লাহর নেতৃত্বে ফরায়েজি আন্দোলনের সূত্রপাত হয়। পরবর্তীতে হাজী শরিয়তুল্লাহর পুত্র দুদু মিয়া ফরায়েজি আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন।
কিভাবে যাবেন?
ফরিদপুর থেকে বাস বা ইজিবাইকে কানাইপুর বাজার এসে ৭-৮ মিনিট পায়ে হেঁটে কিংবা ভ্যানে চড়ে কানাইপুর জমিদার বাড়ি অর্থাৎ শিকদার বাড়ি যেতে পারবেন।
কোথায় থাকবেন?
ফরিদপুর শহরে বেশ কয়েকটি মোটামুটি মানের আবাসিক হোটেল আছে। এদের মধ্যে হোটেল র্যাফেলস, জে কে ইন্টারন্যাশনাল, পদ্মা হোটেল এবং হোটেল ঝিলভিউ অন্যতম।